জানাজার নামাজের নিয়ত ও দোয়া | জানাজার নামাজ পড়ার নিয়ম | বাংলায় জানাজার নামাজের নিয়ত - janajar namajer niyom

 আমরা অনেকেই জানি জানাযার নামাজ আদায় করা ফরজে কিফায়া। জানাযার নামাজ সাধারণত একজন ইমামের নেতৃত্বে কাতার অনুযায়ী বা সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আদায় করা হয়ে থাকে। জানাজার নামাজকে অনেকে চার তকবিরের নামাজও বলে থাকে। জানাজার নামাজ দাঁড়িয়ে আদায় করা হয়ে থাকে ও সালাম ফেরানোর মাধ্যমে এই নামাজ শেষ হয়ে থাকে। জানাজা শেষ হয়ে গেলে মৃত ব্যক্তিকে গোরস্থানে নিয়ে যেতে হয় ও ইসলামের রীতিতে কবরে নিয়ে গিয়ে দাফনের কাজ সম্পন্ন করা হয়। তবে অনেকেই জানাজার নামাজের নিয়ত ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখেন না। তাই এই নিয়েই থাকছে আজকে আমাদের এই আলোচনা:-

জানাজার নামাজের নিয়ত ও দোয়া - জানাজার নামাজ পড়ার নিয়ম - বাংলায় জানাজার নামাজের নিয়ত - janajar namajer niyom- NeotericIT.com


জানাজার নামাজ কেন পড়া হয়

জানাজার নামাজ কেন পড়া হয় অনেকের অজানা ।  যা হচ্ছে এক ধরনের বিশেষ প্রার্থনা যা মৃত মুসলমানকে কবর দেওয়ার আগে সংগঠিত হয়ে থাকে। আর এটি কে জানাজার নামাজ হিসাবে আমরা অনেকেই চিনে থাকি। কোন মুসলমানের মৃত্যু হলে অবশ্যই মুসলমান সমাজের পক্ষ থেকে জানাযার নামাজ পড়তে হবে। অর্থাৎ কোন এলাকা বা গোত্রের পক্ষ থেকে একজন আদায় করলে সকলের তা আদায় হয়ে যাবে। জানাজার নামাজের মাধ্যমে মৃত ব্যক্তির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া চাওয়া হয়। 


জানাজার নামাজ পড়ার নিয়ম 

জানাযার নামাজ পড়ার নিয়ম রয়েছে অবশ্যই আমাদেরকে নিয়মমাফিক জানাজার নামাজ আদায় করতে হবে। জানাযার নামাজ একজন ইমামের নেতৃত্বে জামাতের সাথে দলবদ্ধ ভাবে সংগঠিত হয়ে থাকে। অংশগ্রহণকারীরা কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করবে। নিম্নে সহজ ভাবে জানাযার নামাজ পড়ার নিয়ম তুলে ধরা হলো:-

  1. প্রথমে জানাজার নামাজে ইমাম মৃতের বক্ষ বরাবর দাঁড়াবে। ইমামের পিছনে মুত্তাকিদের কাতার হবে।
  2. তারপরে সবাই আল্লাহর ইবাদাত হিসেবে জানাজার ফরজ আদায়ের নিয়ত করবে। নিয়ত অবশ্যই মনে মনে পড়তে হবে তাহলে ফরজ হবে। 
  3. নিয়ত করা হয়ে গেলে তাকবীরে তাহরিমা বলতে হবে এবং কান পর্যন্ত হাত উঠাতে হবে। তারপরে আবার ছানা পড়তে হবে। এরপর আবার তাকবির বলে দরুদ পাঠ করতে হবে। 
  4. এই তাকবীরের সময় হাত উঠানো লাগবে না।তারপরে তৃতীয় তাকবীর বলে মৃত ব্যক্তি ও মুসলমানদের জন্য দোয়া করবে। তখনো হাত উঠানো যাবে না। তারপর চতুর্থ তাকবীর বলতে হবে। তখনো হাত উঠানো যাবে না। তারপরে ডান ও বাম দিকে সালাম ঘুরাবো।
  5. ইমাম তাকবীরে উচ্চস্বরে বলবে এবং বাকি দোয়া দরুদসহ মনে মনে বলবে।মুকাদ্দিরা সবাই মনে মনে পড়বে।


জানাজার নামাজের নিয়ত। জানাজার নামাজের নিয়ত ও দোয়া

জানাজার নামাজকে ফরজে কিফায়া বলা হয়ে থাকে। যেহেতু জানাজার নামাজ সচরাচর পড়া হয় না তাই অনেকের জানাজার নামাজের নিয়ত মনে থাকে না। নিম্নে জানাযার নামাজের নিয়ত ও প্রথম তাকবীরের পর ছানা তুলে ধরা হলো:-

আমি জানাযার ফরজে কিফায়া নামাজ চার তাকবীরের সঙ্গে কিবলামুখী হয়ে ইমামের পিছনে দাঁড়িয়ে মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া করার উদ্দেশ্যে আদায় করছি।আল্লাহু আকবার। 

প্রথম তাকবীরের পর সানা: জানাযার নামাজ পড়ার সময় আল্লাহু আকবার বলার পর উভয় হাত কাধ অথবা কানের লতি পর্যন্ত নিয়ত বাধা হয়ে গেলে এই ছানাটি পড়তে হবে:-

সুবহানাকা আল্লাহুমা ওয়া বিহামদিকা ওয়া তাবারাকাসমুকা, ওয়া তাআলা ঝাদ্দুকা ওয়া ঝাল্লা ছানাউকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা। 

অর্থ: হে মহান আল্লাহ সকল প্রশংসা আপনার। আপনি সব ধরনের ভুল-ত্রুটি হতে পবিত্র। আপনার নাম মঙ্গল ও বরকতপূর্ণ, আপনার মহত্ত্ব অতি বিরাট, আপনার প্রশংসা অতি মহত্ত্বপূর্ণ, এবং একমাত্র আপনি ছাড়া আমাদের আর কোন মালিক নেই। 

পুরুষের জানাজার নামাজের নিয়ত

যখন জানাজার নামাজের নিয়ত পড়া হয় তখন মহিলাদের ক্ষেত্রে ও পুরুষদের ক্ষেত্রে আলাদা হয়ে থাকে। তবে বাংলাতে কিন্তু নিয়ত একই থাকে। আরবিতে পুরুষের জানাজার নামাজের নিয়ত নিম্নে তুলে ধরা হলো:-

নাওয়াইতু আন উয়াদ্দিয়া লিল্লাহে তায়ালা আরবা আতাকবীরাতে ছালাতিল জানাজাতে আচ্ছানাউ লিল্লাহ ওয়াসালাতু আলান্নাবীয়্যে ওয়াদ্দোয়াউ লেহাযাল মাইয়্যেতে মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শরিফাতে আল্লাহু আকবার ।

আরবিতে পুরুষদের জানাজার নামাজের নিয়তের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র লেহাযাল মাইয়্যেতে এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে লেহাযিহিল মাইয়্যেতে পড়তে হবে। 

জানাজার নামাজের ইমামতির নিয়ত

জানাজার নামাজ সাধারণত চার তাকবিরসহ আদায় করা হয়ে থাকে। জানাযার নামাজের নিয়ম অনুযায়ী এই নামাজে কোন রুকু সিজদা নেই, দাঁড়িয়ে জানাজা নামাজ আদায় করা হয়ে থাকে। সর্বশেষে সালাম ফিরিয়ে জানাযার নামাজ শেষ করতে হয়।নিম্নে  জানাজার নামাজের ইমামতির নিয়ম ও নিয়ত তুলে ধরা হলো:-

  • ইমামমতির প্রথম দায়িত্ব হচ্ছে মৃত ব্যক্তিকে কাফন পড়িয়ে জানাযার নামাজের জন্য প্রস্তুত করা। 
  • তারপরে ইমাম সাহেব সকল  মুসল্লিদের নিয়ে একটি কাতার করবেন।যদি মনে করেন তাহলে মানুষকে কয়েকটি ইসলাম ও দিনের কথা বলতে পারেন যার মাধ্যমে মানুষ মৃত্যুর কথা স্মরণ করবে। 
  • তারপর জানাযার নামাজের নিয়ম অনুসরণ করে সবার কাছ থেকে অনুমতি নিবেন। জানাযার নামাজে ইমামতির নিয়ম হচ্ছে তিনি মৃত ব্যক্তির বুক বরাবর দাঁড়াবেন আর মৃত ব্যক্তি যদি মহিলা হয়ে থাকে তাহলে মাঝ বরাবর দাঁড়াবেন। 
  • তারপরে জানাজার নামাজে ইমাম সাহেব সবাইকে নামাজের নিয়ত বলে দিবেন যেন ভুল না হয়। জানাযার নামাজে ইমাম সাহেব নিয়ত বলার পর যারা আরবিতে পারে তারা আরবিতে করে নিবেন আর যারা আরবিতে পারেনা তারা বাংলাতে নিয়ত করে নিবেন।আরবিতে নিয়োগ দুই ধরনের হয়ে থাকে যা পুরুষদের ক্ষেত্রে একরকম এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে আরেক রকম। 


জানাযার নামাজের ইমামতির নিয়ত 

নাওয়াইতু আন উয়াদ্দিয়া লিল্লাহে তায়ালা আরবা আ তাকবীরাতে ছালাতিল জানাজাতে ফারজুল কেফাআতে আচ্ছানাউ লিল্লাহি তায়ালা ওয়াচ্ছালাতু আলান্নাবীয়্যে ওয়াদ্দোয়াউ লেহাজাল মাইয়্যেতে মুতাওয়াজ্জিহান ইলাজিহাতিল কাবা তিশ শারিফাতে আললাহু আকবার। 

এক্ষেত্রে মৃত ব্যক্তির যদি পুরুষ হয়ে থাকে তাহলে ইমামতি নিয়তের সময় লেহাযাল মাইয়্যেতে’ আর মৃত ব্যক্তি মহিলা হলে লেহাযিহিল মাইয়্যেতে।

তারপরে ইমাম সাহেব নিজের কেবলামুখী হয়ে মনে মনে জানাজার নামাজের ইমামতির নিয়ত করে নিবেন। জানাযার নামাজ চার তাকবীরের সহিত আদায় করা হয় ও জানাযার নামাজের সময় হাত তুলতে হয় না হাত বেঁধে রাখতে হয়। 

বাংলায় জানাজার নামাজের নিয়ত

জানাযার নামাজের আরবি উচ্চারণ অনেক কঠিন হওয়ার কারণে অনেকেই জানাজার নামাজ বাংলাতে পড়তে চান। নিম্নে বাংলায় জানাজার নামাজের নিয়ত উল্লেখ করা হলো:-

জানাজার নামাজের ফরজে কিফায়া চার তাকবীরের সহীত কিবলামুখী হয়ে এই মাইয়্যেতের জন্য দোয়া করিতেছি। আল্লাহু আকবার।

যারা জানাযার নামাজের নিয়ত বাংলাতে করতে চান তারা উক্ত নিয়তটি পড়তে পারেন।


জানাজার নামাজের নিয়ম হানাফি

প্রথম তাকবীরের পর নামাজের ছানা পড়তে হবে। সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়াতাবুরা কসমুকা। 

দ্বিতীয় তাকবীরের পর দরুদে ইব্রাহিম পড়তে হবে- আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মোহাম্মদ ওয়ালা আলী মুহাম্মদ, কামা সাল্লাইতা আলা ইব্রাহিম।

তৃতীয় তাকবীরে নিচের দোয়াটি পড়তে হবে - হে আল্লাহ আপনি মাফ করেন জীবিত ও মৃতদের। যারা এখানে আছে আর এখানে নেই তাদের। ছোট-বড় সকলের পুরুষ ও মহিলাদের। হে আল্লাহ আমাদের মাঝে আপনি তাদের জীবিত রাখুন ইসলামের উপর। আর যাদের আপনি মৃত্যু দেন ঈমানের সহিত মৃত্যু দেন। তারপরে চতুর্থ তাকবীর হয়ে গেলে কোন কিছু না পড়ে সালাম ফেরাতে হবে। 

জানাজার নামাজের দোয়া। জানাজার নামাজের দোয়া সমূহ pdf

জানাযার নামাজ যেহেতু মাঝেমধ্যে পড়া হয় তাই জানাজার নামাজের দোয়া অনেকেই ভুলে যান।নিম্নে জানাজার নামাজের দোয়া উল্লেখ করা হলো :-

আল্লাহুম্মাগফিরলি হাইয়্যেনা ওয়া মাইয়্যিতিনা ওয়া শাহিদীনা ওয়া গায়ি ইবিনা ও ছাগী রিনা ও কাবীরিনা ও যাকারিনা ও উনছানা। আল্লাহুম্মা মান আহইয়াইতাহু মিন্না ফাআহয়িহি আলাল ইসলামী ওয়া মান তাওয আফ ফাইতাহু মিন্না ফাতাওয়াফ ফাহু আলাল ঈমান বেরাহমাতিকা ইয়া আর হামার রাহীমিন


 

জানাজার নামাজ কয় রাকাত

জানাজার নামাজ হচ্ছে চার তকবিরের নামাজ। জানাজার নামাজ সাধারণত দাঁড়িয়ে আদায় করতে হয় ও সালাম ফেরানোর মাধ্যমে এই নামাজ শেষ করতে হয়। জানাজার নামাজ শেষে মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। 


জানাজার নামাজ হলো মৃত মুসলমান ব্যক্তির জন্য দোয়া ও ইস্তেগফার করার জন্য পড়া একটি বিশেষ নামাজ। এটি ফরজে কিফায়া, অর্থাৎ কোনো এক গ্রাম বা শহরে দু-একজন লোক পড়লেই গোটা গ্রাম বা শহরের লোকদের পক্ষ থেকে কর্তব্য আদায় হয়ে যায়।


জানাজার নামাজের নিয়ত


নিয়ত হলো মনে মনে ইচ্ছা করা। জানাজার নামাজের নিয়ত নিম্নরূপ:


"আমি চার তাকবিরের সহিত ফরজে কেফায়া জানাজার নামাজ এই ইমামের পিছনে দাঁড়িয়ে মৃত ব্যক্তির (পুরুষ/মহিলা) জন্য দোয়া করার উদ্দেশ্যে আদায় করছি। আল্লাহু আকবার।"


নিয়ত করার সময়


ইমাম হলে "আমি ইমাম হওয়ার জন্য" বা "আমি ইমামের পিছনে দাঁড়িয়ে" কথাটি যোগ করতে হবে।

মৃত ব্যক্তি পুরুষ হলে "লেহাযাল মাইয়্যেতে" এবং মহিলা হলে "লেহাযিহিল মাইয়্যেতে" কথাটি যোগ করতে হবে।

জানাজার নামাজের দোয়া


জানাজার নামাজে চারটি তাকবির বলা হয়। প্রতিটি তাকবিরের পর একটি দোয়া পড়া হয়। দোয়াগুলো নিম্নরূপ:


প্রথম তাকবিরের পর দোয়া


"সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়া তাবারাকাসমুকা ওয়া তাআলা জাদ্দুকা ওয়া জাল্লা ছানাউকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা।"


অর্থ:


"হে আল্লাহ! আপনার সকল প্রশংসা, আপনার নাম পবিত্র, আপনার মহত্ত্ব মহান, আপনার প্রশংসা সুমহান এবং আপনি ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই।"


দ্বিতীয় তাকবিরের পর দোয়া


"আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিউঁ ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা আলা ইবরাহিমা ওয়া আলা আলি ইবরাহিমা ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ।"


"আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিউঁ ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইবরাহিমা ওয়া আলা আলি ইবরাহিমা ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ।"


অর্থ:


"হে আল্লাহ! মুহাম্মাদ ও তাঁর পরিবারের উপর রহমত ও বরকত বর্ষণ করুন, যেমন আপনি ইব্রাহিম ও তাঁর পরিবারের উপর রহমত ও বরকত বর্ষণ করেছেন। নিশ্চয় আপনি প্রশংসিত ও মহান।"


তৃতীয় তাকবিরের পর দোয়া


"আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল জান্নাত ওয়া নাউযুবিকাল নার।"


অর্থ:


"হে আল্লাহ! আমরা আপনার কাছে জান্নাত চাই এবং জাহান্নাম থেকে আপনার আশ্রয় চাই।"


চতুর্থ তাকবিরের পর দোয়া


"আল্লাহুম্মা ফারহাহ আনহু ওয়া আহলিহি ওয়া আখিহি ওয়া আখিয়্যাতিহি ওয়া আহলিহি।"


অর্থ:


"হে আল্লাহ! মৃত ব্যক্তিকে, তার পরিবারকে, তার ভাই-বোনদের এবং তার বন্ধুদেরকে শান্তি দিন।"


জানাজার নামাজের অন্যান্য নিয়ম-কানুন


জানাজার নামাজে ইমাম মৃত ব্যক্তির বুক বরাবর দাঁড়াবেন।

জানাজার নামাজে মুক্তাদিরা ইমামের পিছনে দাঁড়াবেন।

জানাজার নামাজে কিবলামুখী হয়ে দাঁড়াতে হবে।

জানাজার নামাজে দুই হাত নাভির নিচে বাঁধতে হবে।

জানাজার নামাজে সানা, দরুদ ও দোয়াগুলো মনে মনে পড়া যাবে।


শেষ কথা, আশা করি ইতিমধ্যে জানাজার নামাজের নিয়ত ও জানাযার নামাজ কত রাকাত এই বিষয়ে মোটামুটি ধারণা পেয়ে গিয়েছেন। তারপরেও যদি জানাজার নামাজ সম্পর্কিত কোন ধরনের প্রশ্ন থাকে বা পোস্টটি পড়ে কোন কিছু বুঝতে কোন ধরনের অসুবিধা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।


tags:জানাজার নামাজের দোয়া,জানাজার নামাজ পড়ার নিয়ম ও দোয়া,জানাজার নামাজের নিয়ম ও দোয়া,জানাজার নামাজ,জানাজার নামাজের নিয়ম,জানাজার নামাজ কিভাবে পড়তে হয়,জানাজার নামাজের নিয়ত,জানাজার নামাজ পড়ার নিয়ম,জানাজার নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম,জানাযা নামাজ পড়ার নিয়ম,জানাজার নামাজ পড়ানোর নিয়ম,জানাজার নামাজের বাংলা নিয়ত,জানাযার নামাজ পড়ার নিয়ম,জানাযার দোয়া,জানাজার নামাজ পড়ার পদ্ধতি,জানাযার নামাজের নিয়ম,জানাজার নামাজের নিয়ম মিজানুর রহমান


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url