ফারাজ করিম চৌধুরীর ছবি । ফারাজ করিম চৌধুরীর বিয়ের ছবি । ফারাজ করিম চৌধুরীর বাড়ি কোথায় - Faraaz karim chowdhury pic

 ফারাজ করিম চৌধুরী একজন উদ্যানপ্রেমী ও ক্রিয়াশীল ব্যক্তি, যার জীবনকে অনেকগুলি দিকে সমৃদ্ধি এবং উৎসাহের সাথে ভরা আছে। তার ব্যক্তিগত ও পেশাদার ক্ষেত্রে অগ্রগতি এবং যোগদানের মাধ্যমে তিনি একজন সক্রিয় এবং দৃষ্টিশীল ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছেন।

ফারাজ করিম চৌধুরী একজন উদ্যানপ্রেমী হিসেবে পরিচিত, যে প্রকৃতি ও উদ্যানের সাথে তার অদ্ভুত সংবাদপ্রাপ্ত আত্ম-বিবেক ও প্রকৃতির দিকে উৎসাহিত করতে অবলম্বন করেন। তার উদ্যানের সজীব ছবির মাধ্যমে তিনি অপূর্ব সৌন্দর্য্য ও পরিস্থিতির সাথে আত্ম-বিনয় অনুভব করেন, এবং এই অভিজ্ঞান ব্যক্তিগত এবং সামাজিক জীবনে তার মূল্যায়ন বৃদ্ধি করে।

তার ব্যক্তিগত জীবনে তিনি একজন ক্রিয়াশীল ও প্রতিষ্ঠাত্মক ব্যক্তি, যার মূল উদ্দেশ্য হল সমাজে সেবা দেওয়া। তিনি স্থানীয় সমাজের উন্নতি ও উন্নয়নে যোগদান করে এবং মৌলিক সুযোগ সৃষ্টি করেন। তার প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অবদানের মাধ্যমে তিনি তার সম্প্রদায়ের মধ্যে একটি উজ্জ্বল প্রতীতি তৈরি করেছেন।

তার দৃষ্টিতে নৈতিকতা এবং সামাজিক দায়িত্ব গুরুত্বপূর্ণ, এবং এটি তার উদ্যোগের সাথে তার প্রতিবাদশীল স্বভাব প্রতিষ্ঠান করে। ফারাজ করিম চৌধুরী একজন একক এবং আগ্রহশীল ব্যক্তিত্বের ধারক, যার সহানুভূতি এবং যোগাযোগ দক্ষতা তার সমাজসেবা ও পেশাদার ক্ষেত্রে একটি দারুণ প্রভাব ফেলেছে।   

ফারাজ করিম চৌধুরীর ছবি 

দৃশ্যমান বা অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত Faraz Karim Chowdhury এর চিত্র একটি সম্পূর্ণভাবে আলোকিত এবং মানবকল্যাণের চেষ্টা করা একজন দৃঢ় সমাজসেবকে প্রদর্শন করতে পারে। এটি একটি ছবি নয়, বরং একটি কাহিনী, একটি অভিজ্ঞান, এবং একটি শখের ক্ষেত্রে একটি প্রস্তুতির একটি সৃষ্টি করে।

Faraz Karim Chowdhury এর একটি ছবি দেখলে একে উত্সাহী এবং দৃষ্টিশীল ব্যক্তিত্বের সাথে পরিচিত হয়। এই সোচ্চার ও আগ্রহের মধ্যে ছবিটি ফুটে উঠতে পারে, যা তার অবদান সম্পর্কে একটি প্রাসঙ্গিক বৃত্তান্ত বাড়িয়ে তোলতে পারে।

তার চেহারায় একটি মুক্তির স্বপ্নের মুদ্রা আছে, এটি বলে - একজন উদ্যানপ্রেমী, প্রকৃতি ও প্রবীণ অভিমানী। এটি দেখায় যে তার চিন্তা ও সময় কাটানো হয় সুস্থ, সকলের ভালোবাসা এবং বিশ্বাসের বার্তা প্রচুর আছে।

ছবিটি তার প্রতিষ্ঠানে বা কাজের ক্ষেত্রে তার দৃষ্টিভঙ্গি এবং অবদান উপস্থাপন করতে পারে, এটি দেখায় যে তিনি সৃজনশীল এবং প্রযোজনে আলোচনায় অবদান রয়েছেন।

ছবির সম্পর্কে আরও আসল জীবনের সংবাদে প্রবৃদ্ধি করতে, এটি যে সময় এবং জায়গায় তোলা হয়েছে তার প্রকৃতি ও পরিবারের সহায়ে একটি মৌল্যবান সময়কারী চিত্র হতে পারে।

এই ছবি একটি দৃশ্যমান মুমূর্ষু চিত্র, এটি যে কোনও ভাষায় বলতে পারে এবং দর্শকদের তার অভ্যন্তরের বৃদ্ধি ও উৎসাহের দিকে চিত্রিত করতে পারে। Faraz Karim Chowdhury এর এই ছবি একটি গল্প, একটি অভিজ্ঞান, এবং একটি সমাজসেবার বাণী হিসেবে সার্থক হয়।

ফারাজ করিম চৌধুরীর  বিয়ের ছবি

তরুণ সমাজকর্মী ও উদ্যোক্তা ফারাজ করিম চৌধুরীর বিয়ে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা ও প্রশংসা কুড়িয়েছে।ফারাজ করিম চৌধুরী 2024 সালের 23 ফেব্রুয়ারি ঢাকার গুলশানে অবস্থিত মসজিদ-এ-গাউসুল আজমে ইসলামিক রীতিনীতি অনুযায়ী আফিফা আলম নামের এক তরুণীকে বিয়ে করেন। বিয়ের অনুষ্ঠানটি ছিল অত্যন্ত সরল ও আন্তরিক। বর-কনে উভয়েই সাদামাটা পোশাক পরিধান করেছিলেন।বিয়ের পর ফারাজ করিম চৌধুরী তার ফেসবুক পেজে বিয়ের কিছু ছবি শেয়ার করেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, মসজিদের মিহরাবের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন বর-কনে। বর সাদা পাঞ্জাবি-পায়জামায় এবং কনে লাল শাড়িতে সজ্জিত। তাদের মুখে ফুটে উঠেছে সরল ও আন্তরিক হাসি।

জনপ্রিয়তা ও প্রশংসা:

ফারাজ করিম চৌধুরীর বিয়ের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। অনেকেই বিয়ের সরলতা ও আন্তরিকতার প্রশংসা করেন।

সরলতার বার্তা:

ফারাজ করিম চৌধুরীর বিয়ের ছবি সমাজে এক সরলতার বার্তা বহন করে। বিলাসবহুল ও অপচয়পূর্ণ বিয়ের অনুষ্ঠানের পরিবর্তে সরল ও আন্তরিকভাবে বিয়ে সম্পন্ন করা সম্ভব।ফারাজ করিম চৌধুরীর বিয়ের এই ঘটনা অন্যদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করতে পারে। বিশেষ করে যারা বিলাসবহুল বিয়ে করতে চান তাদের জন্য এটি একটি বিকল্প পথ দেখিয়ে দিতে পারে।

ফারাজ করিম চৌধুরীর বাড়ি কোথায়

ফারাজ করিম চৌধুরী একজন তরুণ সমাজকর্মী, উদ্যোক্তা এবং চট্টগ্রাম-6 আসনের সংসদ সদস্য এ.বি.এম. ফজলে করিম চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ পুত্র। তিনি সমাজসেবামূলক কাজের জন্য ব্যাপক পরিচিত।

ফারাজ করিম চৌধুরীর স্থায়ী ঠিকানা হলো চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার বক্স আলী চৌধুরী বাড়ি।ফারাজ করিম চৌধুরীর একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হওয়ায় তার নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে তার ঠিকানা গোপন রাখা হয়।ফারাজ করিম চৌধুরীর স্থায়ী ঠিকানা চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় অবস্থিত। ঢাকায় তার একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে, তবে নিরাপত্তার কারণে ঠিকানা গোপন রাখা হয়। যোগাযোগের জন্য বিকল্প ঠিকানা ব্যবহার করা যেতে পারে।

ফারাজ করিম চৌধুরীর বয়স

ফারাজ করিম চৌধুরী একজন তরুণ সমাজকর্মী, উদ্যোক্তা এবং চট্টগ্রাম-6 আসনের সংসদ সদস্য এ.বি.এম. ফজলে করিম চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ পুত্র। তিনি 'ফারাজ ফাউন্ডেশন' নামক একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান।

জন্ম তারিখ:

ফারাজ করিম চৌধুরীর জন্ম ১৯৯২ সালের ২৬ আগস্ট।

বর্তমান বয়স:

আজ, ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর, ফারাজ করিম চৌধুরীর বয়স ৩১ বছর।

বয়স নিয়ে বিতর্ক:

ফারাজ করিম চৌধুরীর বয়স নিয়ে কিছু বিতর্ক রয়েছে। কেউ কেউ বলেন যে তার বয়স ৩১ বছর, আবার কেউ কেউ বলেন তার বয়স ৩২ বছর।

বিতর্কের কারণ:

বিতর্কের কারণ হলো ফারাজ করিম চৌধুরীর জন্ম তারিখ সম্পর্কে স্পষ্ট তথ্য না থাকা। কিছু সূত্রে বলা হয়েছে যে তিনি ১৯৯২ সালের ২৬ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন, আবার অন্য সূত্রে বলা হয়েছে যে তিনি ১৯৯১ সালের ২৬ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন।

সঠিক বয়স নির্ধারণ:

ফারাজ করিম চৌধুরীর সঠিক বয়স নির্ধারণের জন্য তার জন্ম সনদপত্রের প্রয়োজন। তবে, তার জন্ম সনদপত্র সর্বজনীনভাবে প্রকাশ করা হয়নি।

বয়সের গুরুত্ব:

ফারাজ করিম চৌধুরীর বয়স গুরুত্বপূর্ণ কারণ তার বয়সের উপর নির্ভর করে তিনি কিছু নির্দিষ্ট পদে নির্বাচন করতে পারবেন কি না।ফারাজ করিম চৌধুরীর বয়স নিয়ে কিছুটা বিতর্ক থাকলেও, ধারণা করা হয় তার বয়স ৩১ বছর।

ফারাজ করিম চৌধুরীর  মায়ের নাম কি

ফারাজ করিম চৌধুরী একজন তরুণ সমাজকর্মী, উদ্যোক্তা এবং চট্টগ্রাম-6 আসনের সংসদ সদস্য এ.বি.এম. ফজলে করিম চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ পুত্র। তিনি 'ফারাজ ফাউন্ডেশন' নামক একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান।

মায়ের নাম:

ফারাজ করিম চৌধুরীর মায়ের নাম রিজওয়ানা ইউসুফ। তিনি একজন খ্যাতনামা আইনজীবী এবং বাংলাদেশের সাবেক মন্ত্রী এ.আর. ইউসুফের মেয়ে।

ব্যক্তিগত জীবন:

রিজওয়ানা ইউসুফ ১৯৯০ সালে এ.বি.এম. ফজলে করিম চৌধুরীর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের দুই পুত্র, ফারাজ করিম চৌধুরী এবং ফারহান করিম চৌধুরী। ২০০২ সালে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়।

পেশাগত জীবন:

রিজওয়ানা ইউসুফ একজন সফল আইনজীবী। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে আইনজীবী হিসেবে অনুশীলন করছেন। তিনি একজন মানবাধিকার কর্মী এবং নারীর ক্ষমতায়নে কাজ করার জন্য পরিচিত।

রাজনৈতিক জীবন:

রিজওয়ানা ইউসুফ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সদস্য। তিনি ২০০৯ সালে চট্টগ্রাম-6 আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ২০১৩ সালেও একই আসন থেকে পুনরায় নির্বাচিত হন। তিনি ২০১৪ সালে শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পান।

সমাজসেবা:

রিজওয়ানা ইউসুফ বিভিন্ন সামাজিক ও মানবিক কাজের সাথে যুক্ত। তিনি 'ফারাজ ফাউন্ডেশন' এর ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন। তিনি 'আইন ও সালিশ কেন্দ্র' (আসক) এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন।

ফারাজ করিম চৌধুরীর মায়ের নাম রিজওয়ানা ইউসুফ। তিনি একজন সফল আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মী, নারী অধিকার কর্মী এবং রাজনীতিবিদ।

ফারাজ করিমের সাথে সাকিব আল হাসানের ছবি

করোনাকাল থেকে শুরু করে বন্যা-ঘূর্ণিঝড়সহ দেশের মানুষের বিপদের মুহূর্তে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা মানবিক তরুণ ও রাজনীতিবিদ ফারাজ করিম চৌধুরীর বিয়ে এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনার শীর্ষে। এরই মধ্যে শুক্রবার ২৩ এ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মহাখালীর মসজিদ-এ গাউসুল আজমে ইসলামিক শরিয়া অনুযায়ী সাদামাটাভাবে তাঁর আকদ হয় | 

বিয়ে উপলক্ষে রোববার রাতে পারিবারিকভাবে নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।

এতে দেশের শীর্ষ স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের পাশাপাশি বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এমপি উপস্থিত ছিলেন।  

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কয়েকটি ছবিতে দেখা যায়, ফারাজ করিম চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী আফিফা আলমের সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল অবস্থায় ছবি তুলেছেন সাকিব।

জানা যায়, ফারাজের সঙ্গে সাকিবের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। তারা একসঙ্গে খেলাধুলা করেন। তারা দুজন খুব ভালো বন্ধু।