ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস এর উপকারিতা | ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস এর দাম কত - Clean Clear Facewash

 আমাদের দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হচ্ছে ত্বক। আর এই ত্বক যদি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না থাকে তাহলে কোন কিছুই পরিছন্ন মনে হবে না। কাজের ব্যাস্ততা ও নানান কারণে আমাদের ত্বকে অনেক ময়লা, জীবাণু আক্রমণ করে। আর ত্বক পরিষ্কার না করার কারণে অনেক ধরনের সমস্যায় পরতে হয় যেমন ত্বকে ব্রণ উঠে, ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস হয়, এছাড়াও নানান দাগছোপ সহ ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা, রোগ সৃষ্টি হয়। আর এসব সমস্যা এড়াতে আমাদের সব সময় ত্বককে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। তাই আমাদের ত্বক কে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা একটি অত্যাবশ্যক কাজ। আর এই ত্বক পরিষ্কার এর কথা উঠলে সবার আগেই আমাদের যে প্রোডাক্টের নাম মনে পড়বে সেটি হলো ফেসওয়াশ। 

ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস এর উপকারিতা - ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস এর দাম কত - Clean Clear Facewash - Neotericit.com


আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ত্বক পরিষ্কারের জন্য ফেসওয়াস ব্যবহার করে থাকি। দৈনন্দিন জীবনে ফেসওয়াসের ব্যবহার ব্যাপক। যেহেতু ত্বক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও ত্বকের পরিচর্যায় ফেসওয়াস খুবিই প্রয়োজন সেহেতু আমাদের এটিই জানতে হবে যে কোন ফেসওয়াস টি ভালো এবং কার্যকরী, একইসাথে কোন ফেসওয়াস ব্যবহার করলে কোন ক্ষতি হবে না। একটি ভালো ফেসওয়াস নির্বাচন করতে গিয়ে আমাদের নানান ভোগান্তিতে পরতে হয়। ফেসওয়াস যেহেতু ব্যবহার করতেই হবে সেহেতু ভালো প্রোডাক্ট ও সাধ্যের মধ্যে হলে ভালো হবে। যাতে কম খরচে ভালো মানের ফেসওয়াস ব্যবহার করতে পারি। এছাড়াও অনেক ফেসওয়াস আছে যা ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতিকর এবং নানান সাইড ইফেক্ট ফেলে যার কারণে ত্বকের উন্নতি কম অবনতি বেশি হয়ে পরে, তাই সঠিক ফেসওয়াস নির্বাচন করতে হবে। 

আর আজকের আর্টিকেল এই বিষয়টি নিয়েই। আজকের এই আর্টিকেল অনুসরণ করলে আপনাদের ত্বকের লাবণ্য ফিরে আসবে, হবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং ত্বক সুরক্ষা পাবে নানান জীবাণু ও রোগের আক্রমণ থেকে।


ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস এর উপকারিতা 

ত্বকের পরিচর্যায় ভালো একটি ফেসওয়াস জরুরি। আর আমরা আপনাদের জন্য বেছে নিয়েছি ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস টি। ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস টি নানান নির্যাসে পাওয়া যায় যেমন লেবু, নিম ইত্যাদি। 

এই ফেসওয়াস টি ব্রণ, ব্ল্যাক স্পট দূর করতে অনেক কার্যকর। এই ফেসওয়াস যদি এক সপ্তাহের মত ব্যবহার করা হয় তাহলেই পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাবে। এছাড়াও এই ফেসওয়াসে কোন ধরনের ক্ষতিকর কেমিক্যাল নেই। তাই নির্দ্বিধায় এই ফেসওয়াস টি ব্যবহার করা যেতে পারে। আর অনেক ফেসওয়াস এমন যে এতে এতই কড়া গন্ধ যা আসলেই একটু বেশিই লাগে। আর এই ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস টি এসব কড়া গন্ধ থেকে অনেকটাই মুক্ত। 

আর ফেসওয়াসটি জেল টাইপের হওয়ায় এটি সব ত্বকেই ভালোভাবে মানিয়ে নেয়। শুষ্ক ত্বকের বদলে ভেজা ত্বকে এই ফেসওয়াসটি দানা পরিমাণ মুখে লাগিয়ে ভালোভাবে ও আলতোভাবে ত্বকে লাগিয়ে নিতে হবে। যখন ত্বকে এই ফেসওয়াস টি লাগানো হবে তখন সেটি ফোমে পরিবর্তিত হবে। এই ফেসওয়াস টি, দিনে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করা যেতে পারে। আর আশা করা যায় দিনে ২-৩ বার ব্যবহার করলে খুব দ্রুতই ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। 


সঠিক ভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনি নিজেই দেখবেন আপনার ত্বকের আবর্জনা দূর হয়ে যাবে একইসাথে ত্বকের লাবণ্য ফিরে আসবে। ত্বক হয়ে উঠবে প্রাণবন্ত। এছাড়াও আমাদের ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করতে কার্যকর হবে এবং ত্বকের গভীর থেকে গভীরের ময়লাকে পরিষ্কার করবে, যার কারণে ত্বকে থাকা ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস দূর হয়ে যাবে খুবই সহজে। 


আর আরেকটি লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে আমরা সচারচর যেসব ফেসওয়াস ব্যবহার করে থাকে তাতে একটি সমস্যা থাকে। ফেসওয়াস গুলো মূলত জেল টাইপের হওয়ায় অনেক কোম্পানির ফেসওয়াস আমাদের ত্বকে লেগে থাকে অর্থাৎ জেল লেগে থাকে। আর এ জন্য ত্বক ধুয়ে নিতেও সময় দিতে হয়। আমরা যারা ব্যাস্ত যখন তখন নানান জায়গায়, কর্মস্থলে চলে যেতে হয় তারা আসলে সময় নিয়ে ফেসওয়াস করতে পারেন না বা সাচ্ছন্দবোধ করেন না। তাই এই ফেসওয়াসটি এই ঝামেলা দূর করবে অর্থাৎ এই ফেসওয়াস-জেল ধুয়ে নিতে বেশি সময় লাগবে না। নিমিষেই ফেসওয়াস টি ব্যবহার করে শেষ করা যাবে। তাই যারা ছাত্রছাত্রী, কর্মজীবী তারা এই ফেসওয়াসটিকে ব্যাতিক্রম দেখতে পাবেন অর্থাৎ অন্যান্য হিমালয় টাইপ ফেসওয়াসের মত জেল বেশিক্ষণ ধরে ধোয়া লাগবে না। 


আসুন জেনে নেই ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস এর উপকারিতা সমূহ,, 

  • সকল ত্বকের জন্য উপযুক্ত পণ্য। 
  • ব্রণ/পিম্পল দূর করতে কার্যকরী। 
  • ব্লাক স্পট দূর করে। 
  • হোয়াইটহেডস ও ব্ল্যাকহেডস দূর করতে কার্যকরী। 
  • নানান দাগছোপ দূর করে। 
  • দুশ্চিন্তার কারণে যেসব দাগ দেখা যায় তাও দূর করে থাকে। 
  • কম সময়ে ধুয়ে ফেলা যায়। 
  • ব্যবহার করা খুবই সহজ। 
  • ক্ষতিকর কেমিক্যাল নেই। 
  • পরিমাণে লাগে কম তাই থাকেও অনেকদিন। 
  • ফেসওয়াশ টি সাধ্যের মধ্যে, কম খরচে পাওয়া যায়। 


এত এত উপকারীতা দেখে নিশ্চয়ই বুঝে গিয়েছেন কেন আমরা এই ফেসওয়াসটি নিয়মিত ব্যবহার করতে পারব। তাছাড়া ফেসওয়াস টি সাধ্যের মধ্যে সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যায়। এটি নানা শপিংমল ও সুপারশপে ২০০-৩০০ টাকার মধ্যেই পাওয়া যাবে। তাই কাজ ও দামের দিকেও ফেসওয়াস টি ভালো। এটি ব্যবহার করে আমাদের ত্বককে করতে পারবো ব্রণ/পিম্পল, ব্ল্যাকহেডস-হোয়াইটহেডস ও দাগছোপ থেকে মুক্ত এবং ত্বকে ফিরয়ে আনতে পারবো প্রাকৃতিক জেল্লা ও লাবণ্য। 


ক্লিন ক্লিয়ার ক্রিম

উপরে ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। ত্বকের পরিচর্যায় ফেসওয়াস ই যথেষ্ট নয়। ত্বক পরিষ্কার করার পর চাইলে একটি ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। আর সেটি হলো ক্লিন ক্লিয়ার ক্রিম। এটি ব্যবহার করলে ত্বকের ভালো পরিচর্যা করা যাবে। 

ত্বকের জন্য এই ক্রিম অনেক উপকারী একটি উপাদান। এটি একটি ময়েশ্চারাইজার, এতে রয়েছে চেরি ফলের নির্যাস ও নানান ভিটামিনে ভরপুর যা ত্বকে গোলাপি আভা নিয়ে আসে। এটি একইসাথে oil control, anti uv হয়ে থাকে। এটি ত্বককে করে তুলে নরম ও করে তুলে উজ্জ্বল লাবণ্যময়। যারা ফর্সা ত্বক, উজ্জ্বল ত্বক বা ত্বকের জেল্লা চান তাদের জন্যই এই ক্রিমটি ব্যবহারযোগ্য, কারণ এটি ত্বকের জেল্লা বাড়িয়ে দেয় এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে ও ফর্সা করতেও সাহায্য করে। এটি ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করে ও ত্বকের সতেজতা ফিরিয়ে আনে। একই সাথে এই ক্রিম টি ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ত্বকে ফিরিয়ে আনে জেল্লা ও গোলাপি ভাব। আর এটি ত্বকের ছিদ্রে প্রবেশ করে না। ত্বক ফর্সা রাখে তিনগুণ বেশি সময় ধরে। 


এই ক্রিমে মুখ ও ঘাড়ে ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে এবং ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বক সুরক্ষা পাবে এবং একইসাথে এটি তাড়াতাড়ি ত্বকে শোষিত হয় ও সুগন্ধিযুক্ত। 

তাই ত্বকের পরিচর্যায় আরেকটি ধাপ এগিয়ে যেতে এই ক্লিন ক্লিয়ার ক্রিম ব্যবহার করা যেতেই পারে। 

ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস এর দাম কত

ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াসটি সাধ্যের মধ্যে ও অনেকটাই সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যায়। এটি ২০০-৩০০ টাকার মধ্যেই পাওয়া যায়। পরিমাণ ও উপকারিতা নির্বিশেষে অনেক প্রাইজেই পাওয়া যায় এটি। এটির দাম ১৪০,২৫৫,৩৭০,৫২৫,৭৫০ পর্যন্ত রয়েছে। আপনি চাইলেই আপনার পরিমাণ মত একটি কিনে নিয়ে ব্যবহার করে ফলাফল দেখতে পারেন। 


ক্লিন এন্ড ক্লিয়ার ফেসওয়াস এর ব্যবহার

আসুন জেনে নেই ক্লিন এন্ড ক্লিয়ার ফেসওয়াস এর ব্যবহার নীতিমালা,, 

  1. ত্বক পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিন। 
  2. মটরেরদানা পরিমাণ ফেসওয়াস নিন। 
  3. দানা পরিমাণ ফেসওয়াস ত্বকে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। 
  4. আলতোভাবে লাগিয়ে ত্বকের সাথে মিশিয়ে নিন। 
  5. দিনে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করুন। 

নিয়মিত এভাবে ব্যবহার করলে, আশা করা যায় ২-১ সপ্তাহের মধ্যেই খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। 

আরো পড়ুন ঃ শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় 

মেয়েদের জন্য কোন ফেসওয়াশ সবচেয়ে ভালো

Clean and Clear মেয়েদের জন্য কার্যকরী। তাছাড়া এটি নির্ভর করে ত্বকের সমস্যার উপর। ত্বক ও ত্বকের সমস্যার উপর নির্ভর করে অনেক ফেসওয়াশ সাজেস্ট করা যায়। যা ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। 

আসুন জেনে নেই কিছু প্রোডাক্ট সম্পর্কে এবং কোন কারণে কোনটি ব্যবহার করলে ভালো সে সম্পর্কে,,, 

Clean & Clear ও Neutrogena

মেয়েদের ত্বকের যেসকল সমস্যা দূর করবে,, 

পানিশূন্যতার কারণে ত্বকের নানান দাগছোপ। 

পিরিয়ডে ত্বকের নানান সমস্যা। 

শরীরচর্চা ও পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবে ত্বকে তৈরি সমস্যা। 

ঘামের জন্য তৈরি তৈলাক্ত ভাব। 

এমন সমস্যাগুলো যদি থাকে তাহলে ডেইলি রুটিনে Clean & Clear ও Neutrogena নির্দ্বিধায় রাখা যেতে পারে। আর নিয়মিত ব্যবহার করলে উপরের সমস্যাগুলি থেকেও মুক্তি পাওয়া যাবে। 

অক্সি টোটাল অ্যান্টি একমি

মেয়েদের ত্বকের যেসকল সমস্যা দূর করবে,, 

স্কিনে থাকা নানা ময়লা। 

স্কিনের ভিতরের জমে থাকা ময়লা। 

নানান স্পট ও দাগছোপের সমস্যা। 

উপরের সমস্যাগুলো যদি থাকে তাহলে বাসায় অক্সি টোটাল অ্যান্টি একমি নামক ফেসওয়াশটি রাখা যেতে পারে ও নিয়মিত ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে উল্লেখিত সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

Dove Face Wash

ডাভ ফেসওয়াশ টি ব্যবহারের উপকারীতা,, 

ত্বক হবে সফট ও স্মুথ ক্লিন। 

শুষ্কতা দূর করবে। 

ডেড সেল ঠিক করবে এবং দাগছোপ ও কালো স্পট দূর করবে। 

ত্বককে করে তুলে লাবণ্যময়। 

উপরের উপকারিতাগুলি পেতে এই ফেসওয়াশটি ব্যবহার করতে পারেন। 


ফেসওয়াস ভালো কোনটা

ক্লিন ক্লিয়ার ফেসওয়াস টি তূলনামূলক অনেক ভালো ও সাশ্রয়ী। ক্লিন ক্লিয়ার ব্যবহারে ত্বকের প্রায় সকল সমস্যাই দূর হয়। ব্রণ,দাগছোপ, ব্ল্যাকহেডস-হোয়াইটহেডস সহ, তৈলাক্ত ভাব ও সকল ধরনের সমস্যা দূর হবে এই ফেসওয়াস ব্যবহারে। আর ক্ষতিকর কেমিক্যাল না থাকায় এটি আরও সেফ। তাই অনান্য ফেসওয়াস থেকে এটিকে একের ভেতর সব ভেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। 

এছাড়াও ত্বকের বাড়তি জেল্লা ও লাবণ্য পেতে ক্লিন ক্লিয়ার ক্রিম তো রয়েছেই। 

Clean and clear face wash এর অপকারিতা

সকল ফেসওয়াশে কমবেশি অপকারিতা থাকে। সে তুলনায় Clean and clear face wash এর অপকারিতা অনেকটাই কম। 

এটি যেহেতু পুরোপুরি প্রাকৃতিক নয়। যদিও এতে ক্ষতিকর কেমিক্যাল নেই এবং কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও পাওয়া যায় না। তবে আমাদের সবার ত্বক যেহেতু এক নয় তাই কিছু সমস্যা দেখা দিলেও দিতে পারে। 

ছোটখাটো কিছু সমস্যা যেমন চুলকানি, জ্বালা, ত্বকে লালচে ভাব ইত্যাদি। 

ভালোভাবে ব্যবহার করলে ও পরিমাণমতো ব্যবহার করলে এসব ছোটখাটো সমস্যাও হবে না। যদি সমস্যা হয় তাহলে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নেয়া যেতে পারে কারণ সবার ত্বক সব কিছু নিতে পারে না। 

এছাড়া এটি খুব ভালো একটি ফেসওয়াশ যা কিনা ত্বকের জন্য ভালো ফলাফল দিয়ে থাকে। আর যেহেতু ক্ষতিকর কেমিক্যাল নেই বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তেমন নেই বললেই চলে সেহেতু তেমন বড় কোন সমস্যা হবার কথা না। চাইলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া যেতে পারে। 

Clean and clear face wash কেমন

এটি খুব ভালো একটি ফেসওয়াশ যা কিনা ত্বকের জন্য ভালো ফলাফল দিয়ে থাকে। আর যেহেতু ক্ষতিকর কেমিক্যাল নেই বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তেমন নেই তাই এটি সেইফ। এছাড়াও এটি ত্বকের প্রায় সকল সমস্যা দূর করতে ও ত্বক পরিচর্যায় কার্যকরী। আর এটি সাধ্যের মধ্যে ও সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যায়। তূলনামূলকভাবে সব দিক দিয়ে এই ফেসওয়াশ টি অনেক ভালো ও সুবিধাজনক।

আরো পড়ুন ঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার ক্রিম 

উপসংহার

এই আর্টিকেলে ত্বকের পরিচর্যার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা চাইলেই এই আর্টিকেলে উল্লেখিত প্রোডাক্টগুলো ব্যবহার করতে পারেন। আর পেতে পারেন লাবণ্যময় ও ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি। 

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু ও মেয়ে বান্ধবীর কাছে শেয়ার করতে পারেন বা যেসব বান্ধবীদের ত্বকে সমস্যা আছে তাদেরকেও এই আর্টিকেলটি সাজেসন হিসেবে দিতে পারেন, যাতে তারা এ ব্যাপারে ধারণা লাভ করতে পারে। আপনার মনে কি কোন প্রশ্ন উঁকি মারছে? যদি কোন প্রশ্ন বা পরামর্শের প্রয়োজন হয় তাহলে মন্তব্য করে আমাদের জানাতে পারেন, ধন্যবাদ। 

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url